দর্শনা টু পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী-ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
BD Tips Corner
27 Feb, 2025
দর্শনা টু পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে
চাই।বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ রেল যোগাযোগের মধ্যে দর্শনা এবং
পোড়াদহ রেলপথ একটি বিশেষ স্থান দখল করে। দর্শনা স্টেশনটি চুয়াডাঙ্গা জেলার
দর্শনা পৌরসভায় অবস্থিত এবং পোড়াদহ স্টেশনটি জামালপুর জেলার একটি প্রধান
রেলস্টেশন হিসেবে পরিচিত।
দর্শনা টু পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী যাত্রীদের সুবিধার্থে নির্ধারিত হয় এবং
এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত রেল কর্তৃপক্ষ ট্রেনের সময়সূচী
ঠিক রাখে কিন্তু বিশেষ পরিস্থিতিতে যেমন- উৎসব, সাপ্তাহিক ছুটির দিন বা পরিস্থিতি
অনুযায়ী কিছু পরিবর্তন হতে পারে।ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে সঠিক তথ্যের জন্য
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল ঘোষণা এবং তথ্য সংগ্রহ করা সবচেয়ে ভালো।
দর্শনা টু পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী এবং বাংলাদেশের রেলপথ একদিকে যেমন দেশের
বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সুসংহত করেছে তেমনি এটি অনেক মানুষের
দৈনন্দিন জীবনের অংশও হয়ে উঠেছে। রেলপথের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে
যাতায়াতের সুবিধা গ্রাহকদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে দর্শনা থেকে
পোড়াদহ রেলপথটি দেশের পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
স্থল হিসেবে কাজ করে।
দর্শনা যা চুয়াডাঙ্গা জেলার একটি শহর এবং পোড়াদহ জামালপুর জেলার একটি
বৃহৎ রেলস্টেশন হিসেবে পরিচিত এর মধ্যে ট্রেন চলাচল একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ
ব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃত।এই রুটে ট্রেন চলাচলের সময়সূচী যাত্রীদের জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি তাদের যাত্রা পরিকল্পনাকে সহজ করে তোলে এবং সময়মতো
গন্তব্যে পৌঁছাতে সহায়ক হয়।
আরো পড়ুনঃ
সাধারণত দর্শনা এবং পোড়াদহের মধ্যে ট্রেন চলাচলের সময়সূচী স্থির থাকে তবে
বিশেষ পরিস্থিতি বা উৎসবের দিনগুলিতে বা যেকোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে
সময়সূচী পরিবর্তিত হতে পারে। রেলপথে যাত্রা করতে চাইলে যাত্রীদের প্রথমেই
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত সময়সূচী যাচাই করা উচিত। যাত্রীদের জন্য এটি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ কারণ ভুল সময়সূচী জানার ফলে অনেকেই নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেনে উঠতে
পারেন না বা তাদের পরিকল্পিত যাত্রা বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
দর্শনা টু পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী ও ট্রেনের নাম নিচে দেওয়া হলো:
কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস (৭১৫)
ছুটির দিন: শুক্রবার
ছাড়ার সময়: ০৯:০৬ মিনিট
পৌঁছানোর সময়: ১০:০০ মিনিট
রুপসা এক্সপ্রেস (৭২৭)
ছুটির দিন: বৃহস্পতিবার
ছাড়ার সময়: ০৯:৪৪ মিনিট
পৌঁছানোর সময়: ১০:৩৮ মিনিট
সীমান্ত এক্সপ্রেস (৭৪৮)
ছুটির দিন: সোমবার
ছাড়ার সময়: ২৩:৩৭ মিনিট
পৌঁছানোর সময়: ০০:৩১ মিনিট
সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস (৭৬১)
ছুটির দিন: সোমবার
ছাড়ার সময়: ১৮:২৬ মিনিট
পৌঁছানোর সময়: ১৯:২০ মিনিট
চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৩)
ছুটির দিন: রবিবার
ছাড়ার সময়: ১১:৩১ মিনিট
পৌঁছানোর সময়: ১২:২৬ মিনিট
বেনাপোল এক্সপ্রেস (৭৯৫)
ছুটির দিন: বুধবার
ছাড়ার সময়: ১৫:৩৭ মিনিট
পৌঁছানোর সময়: ১৬:৪০ মিনিট
ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। সঠিক তথ্যের জন্য
রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা স্টেশন থেকে তথ্য নেওয়া উচিত।
দর্শনা-পোড়াদহ রুটের প্রধান ট্রেনসমূহ
দর্শনা থেকে পোড়াদহ রুটে বেশ কয়েকটি প্রধান ট্রেন চলাচল করে যা এই দুটি অঞ্চলের
মধ্যে যাত্রীদের দ্রুত এবং সুবিধাজনক ভ্রমণের সুযোগ প্রদান করে। এর মধ্যে
কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, রুপসা এক্সপ্রেস, সীমান্ত এক্সপ্রেস, সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস,
চিত্রা এক্সপ্রেস এবং বেনাপোল এক্সপ্রেস অন্যতম। এই ট্রেনগুলো নির্দিষ্ট সময়ে
দর্শনা থেকে ছেড়ে পোড়াদহে পৌঁছায় এবং প্রতি সপ্তাহে কয়েকটি নির্দিষ্ট দিনে চলে
যেমন কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস এবং রুপসা এক্সপ্রেস সাধারণত সপ্তাহে কয়েকদিন চলাচল
করে।
এছাড়া সীমান্ত এক্সপ্রেস, সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলো
বিশেষ কিছু সময়সূচী অনুযায়ী চলাচল করে। এসব ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রীরা আরামদায়ক
ভ্রমণ করতে পারেন এবং বিভিন্ন ধরনের আসন ব্যবস্থা যেমন শোভন, এসি সিট, এবং এসি
বার্থ থেকে বেছে নিতে পারেন। দর্শনা-পোড়াদহ রুটের এই ট্রেনসমূহ দেশের
পশ্চিমাঞ্চলীয় যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত।
দর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের চলাচল সময়
দর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের চলাচল সময় যাত্রীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
যেহেতু এটি দুইটি জেলার মধ্যে দ্রুত যোগাযোগের একটি অন্যতম মাধ্যম। এই রুটে বেশ
কয়েকটি প্রধান ট্রেন চলাচল করে যার মধ্যে কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, রুপসা এক্সপ্রেস,
সীমান্ত এক্সপ্রেস, সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস এবং বেনাপোল
এক্সপ্রেস উল্লেখযোগ্য। প্রতিটি ট্রেনের নির্দিষ্ট সময়সূচী থাকে যা সপ্তাহের
বিভিন্ন দিনে চলাচল করে।
আরো পড়ুনঃ
উদাহরণস্বরূপ কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস সাধারণত শুক্রবার সকালে দর্শনা থেকে ছেড়ে
পোড়াদহে পৌঁছায় ১০:০০ টায় এবং রুপসা এক্সপ্রেস বৃহস্পতিবার সকালে চলাচল করে।
সীমান্ত এক্সপ্রেস এবং সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেসের চলাচল সময় রাতে অথবা সন্ধ্যায় হয়ে
থাকে। এই ট্রেনগুলো যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজন কারণ তারা নির্দিষ্ট সময়ের
মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন। তবে বিশেষ সময়ে যেমন উৎসব বা বিশেষ ছুটির
দিনগুলোতে ট্রেনের সময়সূচী পরিবর্তিত হতে পারে। তাই যাত্রীরা যেন ট্রেনের সময়সূচী
সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য জানেন তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।
দর্শনা থেকে পোড়াদহ রুটের ট্রেনের ভাড়া তথ্য
দর্শনা থেকে পোড়াদহ রুটের ট্রেনের ভাড়া বিভিন্ন আসন বিভাগের ওপর নির্ভর করে।
এই রুটে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন চলাচল করে যার মধ্যে শোভন, শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা,
এসি সিট, এবং এসি বার্থ আসন বিভাগগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যাত্রীদের জন্য এই
আসন বিভাগগুলোর ভাড়া নিম্নরূপ:
শোভন আসন: ৫০ টাকা
শোভন চেয়ার: ৫৫ টাকা
স্নিগ্ধা: ১১৫ টাকা
এসি সিট: ১২৭ টাকা
এসি বার্থ: ১৯০ টাকা
এটি একটি সাধারণ ভাড়া তালিকা তবে উল্লেখযোগ্য যে ট্রেনের ভাড়া প্রয়োজনীয়তা
সাপ্তাহিক ছুটির দিন বা বিশেষ সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে। যাত্রীদেরকে ট্রেনের
আসন এবং ভাড়া সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল
ওয়েবসাইট অথবা স্টেশনে যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেওয়া হয়। এছাড়া বিশেষ অফার বা
ডিসকাউন্টের আওতায় ভাড়ায় পরিবর্তন হতে পারে যা ভ্রমণের সময় চেক করা উচিত।
দর্শনা-পোড়াদহ ট্রেনের শিডিউল পরিবর্তন
দর্শনা থেকে পোড়াদহ রুটে চলাচলকারী ট্রেনের শিডিউল সাধারণত নির্দিষ্ট সময়
অনুযায়ী থাকে তবে বিভিন্ন কারণে এই শিডিউলে পরিবর্তন হতে পারে। শিডিউল পরিবর্তন
হতে পারে বিশেষ ছুটির দিন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রেলওয়ে মেইনটেন্যান্স বা কোনো
বিশেষ পরিস্থিতির কারণে। উদাহরণস্বরূপ- ঈদ, পূজা বা অন্যান্য জাতীয় ছুটির সময়,
রেল কর্তৃপক্ষ ট্রেনের শিডিউলে কিছু পরিবর্তন করতে পারে যাতে যাত্রীদের
প্রয়োজনীয়তা মেটানো যায় এবং অতিরিক্ত ভ্রমণ সুবিধা প্রদান করা যায়।
আরো পড়ুনঃ
এছাড়া রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ মাঝে মাঝে ট্রেনের চলাচলের সময়সূচী সংশোধন করে যা
যাত্রীদের জন্য অগ্রিম জানানো হয়।রেলওয়ে মেইনটেন্যান্সের কারণে বা ট্রেনের কোনো
ত্রুটি হলে শিডিউল পরিবর্তন হতে পারে যেমন- ট্রেনের যান্ত্রিক সমস্যা বা রেললাইন
মেরামতের জন্য। এছাড়া বিভিন্ন উৎসব বা বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে ভ্রমণের চাপ বেড়ে
গেলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে যা
পূর্বনির্ধারিত শিডিউল থেকে কিছুটা আলাদা হতে পারে।
যাত্রীদের শিডিউল পরিবর্তন সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানার জন্য রেলওয়ের অফিসিয়াল
ওয়েবসাইট অথবা স্টেশনে যোগাযোগ করা উচিত। ট্রেনের শিডিউল পরিবর্তন বা বিলম্বের
কারণে যাত্রীদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সেজন্য রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সাধারণত
যাত্রীদের আগেই বিজ্ঞপ্তি দেয়।
দর্শনা ও পোড়াদহ স্টেশনসমূহের সুবিধা ও সেবা
দর্শনা ও পোড়াদহ স্টেশনসমূহ বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ
রেলস্টেশন। এই স্টেশনগুলো যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা ও সেবা প্রদান করে যা
তাদের যাত্রাকে আরও আরামদায়ক এবং নিরাপদ করে তোলে। দর্শনা স্টেশন চুয়াডাঙ্গা
জেলার একটি প্রধান রেলস্টেশন যা দর্শনা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি একটি
গুরুত্বপূর্ণ ট্রান্সপোর্ট হাব হিসেবে কাজ করে কারণ এটি বাংলাদেশের
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে অন্যান্য অঞ্চলের সাথে সংযুক্ত করে। পোড়াদহ স্টেশন
জামালপুর জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশন যা মুলত রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য
গুরুত্বপূর্ণ শহরের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।
দর্শনা স্টেশনে বিভিন্ন আধুনিক সেবা উপলব্ধ যার মধ্যে রয়েছে ওয়েটিং রুম টিকিট
কাউন্টার, স্ন্যাকস এবং পানীয়ের দোকান, স্যানিটেশন সুবিধা, এবং নিরাপত্তা সেবা।
এছাড়া স্টেশনটি পর্যাপ্ত বাসস্থান সুবিধা প্রদান করে যেখানে যাত্রীরা তাদের
ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে পারেন। দর্শনা স্টেশনটি অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন এবং
যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা এবং স্টেশন পুলিশ টিমের উপস্থিতি
থাকে। স্টেশনটি যাত্রীদের জন্য সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য টিকিট সেবা প্রদান করে যেখানে
লোকাল ট্রেনের পাশাপাশি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিটও পাওয়া যায়।
যাত্রীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্টেশনগুলিতে পুরো সময় ধরে পুলিশ টিম
ও নিরাপত্তা গার্ড কর্মরত থাকে। এই স্টেশনগুলোতে উপযুক্ত সিগনাল ব্যবস্থা,
রেলপথের নিরাপত্তা এবং দ্রুত সংকেত ব্যবস্থা থাকায় যাত্রীরা নিরাপদে তাদের
গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন। দর্শনা ও পোড়াদহ স্টেশনগুলো যাত্রীদের জন্য নিরাপদ,
পরিষ্কার এবং সুবিধাজনক পরিবেশ প্রদান করার জন্য সবসময় আপডেট করা হয়, যা
ট্রেনযাত্রা করার অভিজ্ঞতাকে আরও সহজ এবং সন্তোষজনক করে তোলে।
FAQ/সাধারণ প্রশ্নোত্তর
প্রশ্নঃদর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের প্রথম ট্রেন কখন ছাড়ে?
উত্তরঃকপোতাক্ষ এক্সপ্রেস দর্শনা থেকে শুক্রবার সকাল ০৯:০৬ মিনিটে ছাড়ে।
প্রশ্নঃদর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের শেষ ট্রেন কখন চলে?
উত্তরঃসীমান্ত এক্সপ্রেস সোমবার রাত ১১:৩৭ মিনিটে দর্শনা থেকে ছাড়ে।
প্রশ্নঃকীভাবে ট্রেনের টিকিট কিনতে পারি?
উত্তরঃটিকিট স্টেশনে কাউন্টার থেকে বা অনলাইনে রেলওয়ের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিনতে
পারেন।
প্রশ্নঃদর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের ভাড়া কত?
উত্তরঃশোভন আসনের ভাড়া ৫০ টাকা থেকে শুরু হয় এবং এসি বার্থের ভাড়া ১৯০ টাকা
পর্যন্ত হতে পারে।
প্রশ্নঃদর্শনা থেকে পোড়াদহ রুটে কোন ট্রেনগুলো চলাচল করে?
উত্তরঃকপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, রুপসা এক্সপ্রেস, সীমান্ত এক্সপ্রেস, সাগরদাঁড়ি
এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস, এবং বেনাপোল এক্সপ্রেস চলাচল করে।
প্রশ্নঃদর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী কোথায় দেখতে পারি?
উত্তরঃরেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা স্টেশন থেকে ট্রেনের সময়সূচী পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃট্রেনের ভাড়া কি পরিবর্তিত হতে পারে?
উত্তরঃহ্যাঁ, বিশেষ ছুটির দিন বা রেলওয়ের নির্দেশে ভাড়া পরিবর্তিত হতে
পারে।
প্রশ্নঃদর্শনা থেকে পোড়াদহ ট্রেনের শিডিউল কি নিয়মিত থাকে?
উত্তরঃহ্যাঁ, তবে বিশেষ পরিস্থিতি যেমন প্রাকৃতিক দুর্যোগে শিডিউল পরিবর্তন হতে
পারে।
প্রশ্নঃকোন ট্রেনটি দ্রুত পোড়াদহ পৌঁছায়?
উত্তরঃকপোতাক্ষ এক্সপ্রেস দ্রুত দর্শনা থেকে পোড়াদহ পৌঁছায়, মাত্র এক ঘণ্টায়।
দর্শনা টু পোড়াদহ ট্রেনের সময়সূচী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় পরিবহন সেবা।
তবে অনেক যাত্রী এর সময়সূচী সম্পর্কে অসন্তুষ্ট কারণ কিছু সময় ট্রেন বিলম্বিত
হয় বা মাঝে মাঝে সময় পরিবর্তন হয়। এর ফলে যাত্রীরা তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমে
কিছুটা ব্যাঘাতের সম্মুখীন হন। যদিও এই ট্রেনটি দীর্ঘ পথের যাত্রা সহজতর করে তবে
সময়ের নির্ভরযোগ্যতা এবং শিডিউল বজায় রাখার বিষয়টি আরও ভালো করা যেতে পারে।
তাই স্থানীয় কর্তৃপক্ষের উচিত ট্রেনের সময়সূচী আরও সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য করার
জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
প্রিয় পাঠক, আশা করি এই কনটেন্টটি আপনার ভালো লাগবে ও এই কনটেন্টি
পরে আপনি উপকৃত হবেন। যদি এ কনটেন্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হন তবে এটি আপনার
আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করতে পারেন ।যাতে তারা এই
কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে।
বিডি টিপস কর্নারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url