নিচে ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে চলাচলকারী প্রধান ট্রেনসমূহ এবং
তাদের সময়সূচী দেয়া হলো:
-
পদ্মা এক্সপ্রেস
-
যাত্রা সময়:
সকাল ৮:০০ টা
-
রাজশাহী পৌঁছানোর সময়:
২:৩০ PM
-
সীমান্ত এক্সপ্রেস
-
যাত্রা সময়:
সকাল ৭:০০ টা
-
রাজশাহী পৌঁছানোর সময়:
৪:০০ PM
-
নিশিতা এক্সপ্রেস
-
যাত্রা সময়:
সন্ধ্যা ৭:২৫ টা
-
রাজশাহী পৌঁছানোর সময়:
পরবর্তী সকাল ৫:৪৫ টা
-
রাজশাহী মেইল
-
যাত্রা সময়:
রাত ১১:০০ টা
-
রাজশাহী পৌঁছানোর সময়:
পরবর্তী দিন সকাল ৭:০০ টা
-
ডাউন মেইল ট্রেন
-
যাত্রা সময়:
সকাল ৮:৩০ টা
-
রাজশাহী পৌঁছানোর সময়:
বিকেল ৪:৩০ টা
এই ট্রেনসমূহ ঢাকা থেকে রাজশাহী নিয়মিত চলাচল করে এবং বিভিন্ন
সময়সূচী অনুযায়ী যাত্রীদের পরিবহন সুবিধা প্রদান
করে থাকে।
ঢাকা-রাজশাহী ট্রেনের যাত্রার সময় এবং ভ্রমণকাল
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের যাত্রা বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয়
এবং সুবিধাজনক ভ্রমণ মাধ্যম। এই রুটে ট্রেন যাত্রা বেশ
আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী, যা অনেক যাত্রীর কাছে একটি পছন্দসই
মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটের ট্রেনের
ভ্রমণকাল সাধারণত ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা সময় নেয়, তবে কিছু ট্রেনের
ক্ষেত্রে এটি এক বা দেড় ঘণ্টা বেশি বা কম হতে পারে, ট্রেনের
ধরনের ওপর নির্ভর করে।
উদাহরণস্বরূপ,
পদ্মা এক্সপ্রেস, যা একটি প্রধান আন্তঃনগর ট্রেন, প্রতিদিন সকাল ৮টায় ঢাকা
থেকে ছেড়ে যায় এবং প্রায় ৬ ঘণ্টার মধ্যে রাজশাহী পৌঁছায়,
সাধারণত ২:৩০ PM নাগাদ। একইভাবে,
সীমান্ত এক্সপ্রেস
সকাল ৭টায় ঢাকা থেকে রওনা হয়ে ৪:০০ PM নাগাদ রাজশাহী পৌঁছায়,
অর্থাৎ এটি প্রায় ৭ ঘণ্টার যাত্রা সম্পন্ন করে। অন্যদিকে,
নিশিতা এক্সপ্রেস, যা একটি রাতের ট্রেন, সন্ধ্যা ৭:২৫ টায় ঢাকা থেকে শুরু হয়ে
পরবর্তী দিন সকাল ৫:৪৫ টায় রাজশাহী পৌঁছায়, এর ভ্রমণকাল প্রায়
১০ ঘণ্টা।
বিশেষ করে, ট্রেনের যাত্রা সময় এবং ভ্রমণকাল যাত্রীদের জন্য
উপযুক্ত পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিত করে, যা সময়মতো পৌঁছানোর
পাশাপাশি আরামদায়ক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রদান করে। অধিকাংশ ট্রেন
এই রুটে নির্দিষ্ট সময়সূচী মেনে চলে, তবে ভ্রমণকাল কখনো কখনো
পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে, যেমন রেললাইন পরিস্কার
না থাকা বা যাত্রী সংখ্যা বেশি হলে। এই কারণে, যাত্রীরা
সাধারণত সময়মতো ট্রেন শিডিউল চেক করে সফর করেন।
ঢাকা-রাজশাহী ট্রেনে ভ্রমণের সুবিধা
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনে ভ্রমণ করা অনেক সুবিধাজনক এবং
আরামদায়ক। প্রথমত, ট্রেনের মাধ্যমে দীর্ঘ দূরত্বে যাতায়াত করার
অন্যতম সুবিধা হলো যাত্রার আরাম। ট্রেনের মধ্যে যাত্রীদের জন্য
এসি, শোভন এবং শোভন চেয়ার সহ বিভিন্ন শ্রেণির আসন ব্যবস্থা
থাকে, যা যাত্রা সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তোলে। এছাড়া,
ট্রেনের মধ্যে পর্যাপ্ত জায়গা ও চলমান পরিবেশের কারণে যাত্রীরা
নিজেদের আরামদায়ক অবস্থানে বসে সময় কাটাতে পারেন।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হলো ট্রেনে যাত্রা করার সময়
যাত্রীদের রাস্তার ট্রাফিক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় না।
রাস্তায় প্রচুর যানজট থাকলেও ট্রেন রেলপথে চলাচল করে, ফলে
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা সম্ভব হয় এবং যাত্রা সময়ের নির্দিষ্টতা
বজায় থাকে। ট্রেনের ভ্রমণকালও সাধারনত নির্দিষ্ট থাকে, যা
যাত্রীদের সুবিধা দেয়।এছাড়া, ট্রেনে ভ্রমণ করার সময়ে প্রাকৃতিক
দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগও থাকে। ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে ট্রেন
চলার পথে যাত্রীরা বিভিন্ন গ্রাম, নদী, পাহাড় এবং সবুজ
প্রকৃতির দৃশ্য দেখতে পারেন, যা ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে আরও সুন্দর
করে তোলে।
সর্বোপরি, ট্রেনে যাত্রা একটি সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ ভ্রমণ উপায়।
পরিবহন খরচ অপেক্ষাকৃত কম এবং ট্রেনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
তুলনামূলকভাবে ভালো। এসব কারণে, অনেক যাত্রীই ঢাকা থেকে
রাজশাহী ভ্রমণের জন্য ট্রেনকে একটি প্রাধান্যপূর্ণ মাধ্যম
হিসেবে বেছে নেন।
ট্রেনের সঠিক সময় অনুযায়ী ঢাকা থেকে রাজশাহী যাত্রা
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী সঠিক সময় অনুযায়ী যাত্রা
একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা প্রদান করে, যা যাত্রীদের ভ্রমণ
পরিকল্পনা সহজ করে তোলে। ট্রেনের নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী,
যাত্রীরা তাদের গন্তব্যে নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছানোর বিষয়ে
নিশ্চিত থাকতে পারেন। এই রুটে চলাচলকারী প্রধান ট্রেনগুলো যেমন
পদ্মা এক্সপ্রেস,
সীমান্ত এক্সপ্রেস, এবং
নিশিতা এক্সপ্রেস
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী চলাচল করে, ফলে যাত্রীরা সঠিক
সময়ে ট্রেন ধরতে পারেন এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন।
পদ্মা এক্সপ্রেস
সাধারণত সকাল ৮টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে যায় এবং প্রায় ৬ ঘণ্টার
মধ্যে রাজশাহী পৌঁছায়। এর সময়সূচী একেবারে নির্ধারিত এবং
যাত্রীরা জানেন যে তারা কোন সময় ট্রেন ধরবেন এবং গন্তব্যে
কতটুকু সময় পর পৌঁছাবেন।
সীমান্ত এক্সপ্রেস
সকাল ৭টায় ঢাকা থেকে রওনা হয়ে বিকেল ৪টায় রাজশাহী পৌঁছায়, যা
আরও একটি উদাহরণ যে ট্রেনের সময়সূচী নির্ভরযোগ্য এবং যাত্রীদের
সময়মতো পৌঁছানোর নিশ্চয়তা দেয়।
এছাড়া,
নিশিতা এক্সপ্রেস
এবং
রাজশাহী মেইল
এর মতো রাতের ট্রেনও নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী চলে, যা রাতের
যাত্রীরা সুবিধা মতো বেছে নিতে পারেন। এই সঠিক সময়সূচী
যাত্রীদের ভ্রমণ পরিকল্পনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে, কারণ তাদের
আর ট্রাফিক jam বা অন্য কোনো সমস্যা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।
ট্রেনের সময়সূচী অনুযায়ী সঠিক সময়ে যাত্রা শুরু করার মাধ্যমে
যাত্রীরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন আরামদায়কভাবে ও সময়মতো।
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের ভাড়া
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের ভাড়া যাত্রীদের জন্য তুলনামূলকভাবে
সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক। ট্রেনের ভাড়া বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা
থাকে, যেমন শোভন, শোভন চেয়্যার, এ/C স্লিপার, এবং এসি ক্লাস,
যা যাত্রীদের আরাম এবং বাজেটের ভিত্তিতে বেছে নেওয়ার সুযোগ
দেয়। সাধারণত,
শোভন
শ্রেণির ভাড়া সবচেয়ে সস্তা এবং এটি যাত্রীদের জন্য একটি আদর্শ
সাশ্রয়ী অপশন, যেখানে ভাড়া প্রায় ২০০-৫০০ টাকা হয়ে থাকে, তবে
এটি ট্রেনের ধরন ও দূরত্বের ওপর নির্ভর করে।
যারা একটু বেশি আরামদায়ক যাত্রা চান, তাদের জন্য
শোভন চেয়্যার
শ্রেণি উপযুক্ত, যেখানে ভাড়া কিছুটা বেশি, প্রায় ৫০০-৮০০ টাকার
মধ্যে হয়ে থাকে। এর মধ্যে সিটগুলো অনেকটা আরামদায়ক এবং ট্রেনে
কিছু আধুনিক সুবিধা যেমন ভাল পরিবেশ এবং সিটের জায়গা পাওয়া
যায়।যারা আরও আরামদায়ক পরিবহন খুঁজছেন, তাদের জন্য
এসি স্লিপার
এবং
এসি ক্লাস
শ্রেণির ভাড়া কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। এই শ্রেণিতে ভাড়া প্রায়
১২০০-১৫০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে এবং যাত্রীরা এখানে অত্যন্ত
আরামদায়ক পরিবেশ, ঠান্ডা বাতাস, এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ পরিষেবা
উপভোগ করতে পারেন।
এই ট্রেন ভাড়ার মধ্যে খাবার এবং অন্যান্য সেবা অন্তর্ভুক্ত না
থাকলেও, যাত্রীরা ট্রেনে সেবামূলক খাবার কিনতে পারেন, যা
কিছুটা বাড়তি খরচ হতে পারে। সুতরাং, ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের
ভাড়া যাত্রীদের জন্য একটি সাশ্রয়ী এবং আরামদায়ক ভ্রমণের সুযোগ
নিশ্চিত করে, যা প্রতিটি শ্রেণির যাত্রীর জন্য উপযুক্ত।
ঢাকা-রাজশাহী ট্রেনের টিকিট বুকিং
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট বুকিং একটি সহজ
এবং সুবিধাজনক প্রক্রিয়া। বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রীদের জন্য
অনলাইনে টিকিট বুকিং ব্যবস্থা চালু করেছে, যা যাত্রীদের জন্য
ব্যাপক সুবিধা এনে দিয়েছে। এখন যাত্রীরা বাংলাদেশ রেলওয়ের
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে সহজেই ট্রেনের
টিকিট বুক করতে পারেন। এছাড়া, টিকিট বুকিংয়ের জন্য
স্মার্ট কার্ড
এবং
টিকিট কাউন্টার
থেকে সরাসরি টিকিট কেনার ব্যবস্থা রয়েছে।
অনলাইনে টিকিট বুকিংয়ের ক্ষেত্রে যাত্রীদের প্রথমে পছন্দের
ট্রেন, যাত্রা তারিখ এবং সময় নির্বাচন করতে হয়। এরপর, আসন
শ্রেণি যেমন শোভন, শোভন চেয়্যার, এসি স্লিপার, বা এসি ক্লাস
নির্বাচন করা হয় এবং ভাড়া পরিশোধের মাধ্যমে টিকিট নিশ্চিত করা
হয়। টিকিট বুকিংয়ের সময় যাত্রীদের পরিচয়পত্র ও অন্যান্য তথ্য
প্রদান করতে হয় এবং বুকিং নিশ্চিত হলে একটি কনফার্মেশন মেসেজ
পাওয়া যায়, যা যাত্রীর কাছে টিকিট হিসেবে কাজ করে।
টিকিট কনফার্ম করার পর, যাত্রীদের পছন্দমতো ক্যাশলেস পেমেন্টের
মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করতে হয়, যেমন বিকাশ, নগদ বা
ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড ব্যবহার করা যায়। ট্রেনের টিকিট প্রাপ্তির
পরে যাত্রীরা টিকিটের প্রিন্ট অথবা মোবাইল ভাউচার দেখিয়ে
ট্রেনে চড়তে পারেন।এছাড়া, রেলস্টেশনগুলোর কাউন্টার থেকেও
যাত্রীরা সরাসরি টিকিট কিনতে পারেন। তবে অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের
সুবিধা হলো এটি যাত্রীদের সময় বাঁচায় এবং সহজেই বুকিং
প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।
FAQ/সাধারণ প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন:
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেন কখন চলে?
উত্তর:
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেন সকাল ৭:০০ টা থেকে শুরু হয় এবং
৮:০০ টার মধ্যে আরও কিছু ট্রেন চলে।
প্রশ্ন:
পদ্মা এক্সপ্রেসের সময়সূচী কী?
উত্তর:
পদ্মা এক্সপ্রেস সকাল ৮:০০ টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে যায় এবং
২:৩০ PM নাগাদ রাজশাহী পৌঁছায়।
প্রশ্ন:
সীমান্ত এক্সপ্রেস কখন ঢাকা থেকে চলে?
উত্তর:
সীমান্ত এক্সপ্রেস সকাল ৭:০০ টায় ঢাকা থেকে রওনা হয় এবং
বিকেল ৪:০০ টায় রাজশাহী পৌঁছায়।
প্রশ্ন:
রাতের ট্রেনের মধ্যে কোনটি ঢাকা থেকে রাজশাহী যায়?
উত্তর:
নিশিতা এক্সপ্রেস রাতে ৭:২৫ টায় ঢাকা থেকে চলে এবং পরদিন
সকাল ৫:৪৫ টায় রাজশাহী পৌঁছায়।
প্রশ্ন:
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন কখন চলে?
উত্তর:
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন সকাল ৭:০০ টা থেকে শুরু হয়ে
বিভিন্ন সময় চলে।
প্রশ্ন:
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের ভ্রমণকাল কত?
উত্তর:
সাধারণত ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা সময় লাগে ঢাকা থেকে রাজশাহী
পৌঁছাতে।
প্রশ্ন:
ঢাকা-রাজশাহী ট্রেনের শিডিউল কি পরিবর্তিত হতে পারে?
উত্তর:
হ্যাঁ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্যান্য কারণে ট্রেনের
শিডিউল পরিবর্তিত হতে পারে।
প্রশ্ন:
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের টিকিট বুকিং কোথায় করা যাবে?
উত্তর:
টিকিট বুকিং অনলাইনে বা স্টেশন কাউন্টার থেকে করা যেতে
পারে।
প্রশ্ন:
পদ্মা এক্সপ্রেসের টিকিট মূল্য কত?
উত্তর:
পদ্মা এক্সপ্রেসের টিকিট মূল্য যাত্রী শ্রেণির ওপর নির্ভর
করে, সাধারণত ২০০ থেকে ১৫০০ টাকা হতে পারে।
প্রশ্ন:
ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের জন্য কত আগে টিকিট বুক করা উচিত?
উত্তর:
সাধারণত ১ থেকে ২ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত, বিশেষ করে
উৎসবের সময়।
লেখক এর মন্তব্য: ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী যাত্রীদের জন্য খুবই
সুবিধাজনক এবং নির্ভরযোগ্য। "পদ্মা এক্সপ্রেস" এবং "সীমান্ত
এক্সপ্রেস" এর মতো ট্রেনগুলো সুনির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী চলে, যা
যাত্রার পরিকল্পনা সহজ করে তোলে। যাত্রীরা বিভিন্ন শ্রেণি বেছে
নিয়ে নিজেদের আরাম ও বাজেট অনুযায়ী ভ্রমণ করতে পারেন। রাতের
ট্রেনগুলো, যেমন "নিশিতা এক্সপ্রেস", নিরাপদ এবং আরামদায়ক
ভ্রমণের সুযোগ দেয়। সাধারণত সময়সূচী নির্ভরযোগ্য, তবে
অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে, যা দ্রুত
জানিয়ে দেওয়া হয়।
প্রিয় পাঠক, আশা করি এই কনটেন্টটি আপনার ভালো লাগবে
ও এই কনটেন্টি পরে আপনি উপকৃত হবেন। যদি এ কনটেন্টটি
পড়ে আপনি উপকৃত হন তবে এটি আপনার আত্মীয়-স্বজন ও
বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করতে পারেন ।যাতে তারা এই
কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে।
বিডি টিপস কর্নারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url