ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী-ভাড়া আপডেট ২০২৫ সম্পর্কে জানুন
BD Tips Corner
8 Mar, 2025
ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী নিয়ে কথা বললে, এটি যাত্রীদের
জন্য একটি সুবিধাজনক এবং সাশ্রয়ী যাতায়াত ব্যবস্থা প্রদান করে। ভৈরব, যা একটি
গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন, থেকে কক্সবাজারের মতো জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যে ট্রেন
চলাচলের মাধ্যমে যাত্রীরা সহজে ও আরামদায়কভাবে ভ্রমণ করতে পারেন। কক্সবাজার
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমুদ্রসৈকত এবং এখানে ভ্রমণের জন্য ট্রেন একটি জনপ্রিয়
মাধ্যম হয়ে উঠেছে।
এই রুটের ট্রেনগুলো নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুযায়ী চলে, যার মাধ্যমে যাত্রীরা তাদের
পরিকল্পনা সহজে সাজাতে পারেন। যদিও এই রুটের ট্রেনের সময়সূচী কিছুটা পরিবর্তন হতে
পারে, তবে সাধারণত প্রাতঃকাল বা সন্ধ্যা বেলা ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়। ভৈরব থেকে
কক্সবাজারের যাত্রা একটি দীর্ঘ পথ, তবে ট্রেনের সুবিধা ও আরামদায়ক পরিবেশ
যাত্রীদের জন্য একটি শান্তিপূর্ণ অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী যাত্রীদের জন্য একটি সুবিধাজনক এবং
নির্ভরযোগ্য ভ্রমণ উপায়। কক্সবাজার বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য,
এবং ভৈরব, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন, থেকে কক্সবাজারে ট্রেনের যাতায়াত
যাত্রীদের জন্য বেশ আরামদায়ক ও সাশ্রয়ী। এই রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার পর,
যাত্রীরা নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেন ধরতে পারে এবং কক্সবাজার পৌঁছাতে পারে।
কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত, প্রকৃতি এবং বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান দেখতে যাওয়ার জন্য
ট্রেন একটি আদর্শ মাধ্যম, কারণ এটি সড়ক পথে ভ্রমণের তুলনায় বেশ আরামদায়ক এবং কম
সময়ে পৌঁছানোর সুবিধা দেয়। এছাড়া, ট্রেনের মধ্যে যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা
এবং পরিবেশ খুবই উপযোগী, যা যাত্রাকে আরো আরামদায়ক করে তোলে। এই রুটের ট্রেনগুলোর
সময়সূচী যাত্রীদের যাত্রা পরিকল্পনাকে সহজ করে দেয়, ফলে তারা সহজেই সময়মতো
গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন।
বর্তমানে, ভৈরব থেকে কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য ট্রেনের শিডিউল সাধারণত সকাল বা
দুপুরে শুরু হয়, তবে ট্রেনের নির্দিষ্ট সময়সূচী কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে। এই
রুটে যাত্রীদের সুবিধার জন্য ট্রেনের বিভিন্ন শ্রেণি যেমন শোভন, শোভন চেয়্যার এবং
এসি স্লিপার রয়েছে, যার মাধ্যমে যাত্রীরা আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ীভাবে ভ্রমণ করতে
পারেন।সব মিলিয়ে, ভৈরব থেকে কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী যাত্রীদের জন্য একটি
সুবিধাজনক ভ্রমণ বিকল্প হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কোন সময় কোন ট্রেন চলে নির্দিষ্ট সময়সূচী
ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এখনও পাওয়া
যায়নি, কারণ এটি একটি বাস্তব ট্রেন রুট হিসেবে বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে না। তবে,
বাংলাদেশ রেলওয়ে যদি ভবিষ্যতে এই রুটে ট্রেন চালু করে, তাহলে সাধারণত ট্রেনের
সময়সূচী সকাল, দুপুর এবং সন্ধ্যার মধ্যে কয়েকটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিভক্ত
হবে। যেমন, সকাল ৭টা থেকে ৯টা, দুপুর ১টা থেকে ৩টা, এবং সন্ধ্যা ৫টা থেকে ৭টার
মধ্যে ট্রেনের যাত্রা হতে পারে। এর পাশাপাশি, ট্রেনের আসন বুকিং, টিকিটের মূল্য
এবং অন্যান্য সুবিধার ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে সরবরাহ করা
হবে।
বর্তমানে,
ভৈরব থেকে কক্সবাজার ট্রেনের
কোনো নির্দিষ্ট ট্রেন সার্ভিস চালু নেই। তবে, যদি ভবিষ্যতে এই রুটে ট্রেন
সার্ভিস চালু হয়, তাহলে ট্রেনের সময়সূচী নিম্নরূপ হতে পারে:
ভৈরব থেকে কক্সবাজার:
ট্রেন ১: সকাল ৭:০০ AM
ট্রেন ২: দুপুর ১২:৩০ PM
ট্রেন ৩: বিকেল ৪:০০ PM
কক্সবাজার থেকে ভৈরব:
ট্রেন ১: সকাল ৮:০০ AM
ট্রেন ২: দুপুর ১:০০ PM
ট্রেন ৩: সন্ধ্যা ৬:০০ PM
এটি একটি সম্ভাব্য সময়সূচী, এবং বাস্তব সময়সূচী বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের
মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
কক্সবাজার ট্রেনে ভৈরব যাত্রার সময় এবং বিস্তারিত
বর্তমানে, কক্সবাজার থেকে
ভৈরব ট্রেন সার্ভিস চালু হয়নি,
তবে ভবিষ্যতে যদি এই রুটে ট্রেন সার্ভিস চালু হয়, তাহলে এটি অনেক যাত্রীদের জন্য
একটি সুবিধাজনক পরিবহন মাধ্যম হতে পারে। কক্সবাজার, বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয়
পর্যটন কেন্দ্র, যা বছরের বিভিন্ন সময় দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের সমাগমে ভরপুর
থাকে। কক্সবাজার থেকে ভৈরব যাত্রা করলে, যাত্রীরা সরাসরি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন
গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পৌঁছাতে পারবেন, যা বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য একটি বড় সুযোগ
তৈরি করবে।
এভাবে ট্রেন চালু হলে, সাধারণত ট্রেনের সময়সূচী সকাল, দুপুর ও বিকেলের মধ্যে হবে।
কক্সবাজার থেকে ভৈরবের দিকে প্রথম ট্রেন সকাল ৭:০০ AM বা ৮:০০ AM সময়ের মধ্যে
ছাড়তে পারে, যার মাধ্যমে যাত্রীরা কক্সবাজার থেকে সকালে রওনা হয়ে দুপুরে ভৈরবে
পৌঁছাতে পারবেন। দ্বিতীয় ট্রেনটি দুপুর ১২:৩০ PM বা ১:০০ PM সময়ে ছাড়তে পারে, যা
আরো কিছু যাত্রীকে সুবিধা দিবে। তৃতীয় ট্রেনটি বিকেল ৪:০০ PM সময়ের মধ্যে ছাড়তে
পারে, যেন যারা বিকেলে যাত্রা করতে চান, তাদের জন্য একটি সুযোগ থাকে।
ভৈরব থেকে কক্সবাজার ফেরার ট্রেনের সময়সূচী একই রকম হতে পারে, অর্থাৎ সকাল ৮:০০
AM, দুপুর ১:০০ PM, এবং বিকেল ৬:০০ PM ট্রেনটি চালু হতে পারে। এই ট্রেন সার্ভিস
কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পের উন্নতি করতে সহায়তা করবে এবং ভৈরবের সাথে কক্সবাজারের
সংযোগ আরো শক্তিশালী করবে। তবে, সঠিক সময়সূচী এবং অন্যান্য তথ্যের জন্য বাংলাদেশ
রেলওয়ের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে হবে।
ভৈরব থেকে যাত্রার নির্দিষ্ট সময়
ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী যাত্রার নির্দিষ্ট সময় এখনও চালু হয়নি, তবে যদি
ভবিষ্যতে এই রুটে ট্রেন সার্ভিস চালু হয়, তাহলে এটি ভৈরবের বাসিন্দাদের জন্য একটি
সুবিধাজনক এবং আরামদায়ক যাতায়াত ব্যবস্থা হতে পারে। ভৈরব, যেটি কিশোরগঞ্জ জেলার
একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর, ঢাকা ও অন্যান্য জেলার সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য
গুরুত্বপূর্ণ ট্রান্সপোর্ট হাব হিসেবে পরিচিত। কক্সবাজারের মতো পর্যটন কেন্দ্রের
সঙ্গে ভৈরবের যোগাযোগের জন্য ট্রেন সার্ভিস চালু হলে, এটি যাত্রীদের জন্য একটি
দ্রুত, সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ পথ হতে পারে।
এটি একটি সম্ভাব্য সময়সূচী হতে পারে: ভৈরব থেকে কক্সবাজারের দিকে প্রথম ট্রেন
সকাল ৭:০০ AM বা ৮:০০ AM সময়ে ছাড়তে পারে, যাতে যাত্রীরা সকালে রওনা হয়ে দুপুর
নাগাদ কক্সবাজার পৌঁছাতে পারেন। এরপর দ্বিতীয় ট্রেনটি দুপুর ১২:৩০ PM বা ১:০০ PM
সময়ে ছাড়তে পারে, যা বিকালে কক্সবাজার পৌঁছাবে। তৃতীয় ট্রেনটি বিকেল ৪:০০ PM সময়ে
ছাড়তে পারে, যা সন্ধ্যার মধ্যে কক্সবাজার পৌঁছাবে।
এই সময়সূচী কক্সবাজারের পর্যটন সুবিধাকে আরও উন্নত করবে, যেহেতু অধিকাংশ পর্যটকই
সকাল ও দুপুরে যাত্রা করতে পছন্দ করেন। যাত্রীদের সুবিধার্থে, ট্রেনের যাত্রার
সময় এবং টিকিটের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে
জানানো হবে। কক্সবাজার থেকে ভৈরব ফেরত আসার জন্য সময়সূচী একইভাবে হওয়া সম্ভব,
যাতে পর্যটকরা ভ্রমণ শেষে সহজেই ফিরে আসতে পারেন।
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেন সার্ভিস এবং সুবিধা
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেন সার্ভিস চালু হলে এটি বাংলাদেশে পর্যটন ও পরিবহন ব্যবস্থার
একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ তৈরি করবে। বর্তমানে, কক্সবাজার দেশের অন্যতম জনপ্রিয়
পর্যটন কেন্দ্র, যেখানে প্রতি বছর লক্ষাধিক পর্যটক ভ্রমণ করেন। ভৈরব, যেটি
কিশোরগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং ঢাকার সঙ্গে সুসংগত রয়েছে,
কক্সবাজারের সঙ্গে ট্রেন সার্ভিস চালু হলে এই দুটি জায়গার মধ্যে যাতায়াত আরও সহজ
ও সুবিধাজনক হয়ে উঠবে।
এ ধরনের ট্রেন সার্ভিস যাত্রীদের জন্য একাধিক সুবিধা নিয়ে আসবে। প্রথমত, ট্রেনের
মাধ্যমে যাত্রীরা সাশ্রয়ী এবং আরামদায়কভাবে দীর্ঘ দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবেন।
বাসের তুলনায় ট্রেনে ভ্রমণ অনেক বেশি নিরাপদ এবং আরামদায়ক হয়, বিশেষ করে দীর্ঘ
পথের জন্য। এছাড়াও, ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রীরা সঠিক সময়সূচীর ভিত্তিতে নির্ধারিত
গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন, যা অন্য যাতায়াত পদ্ধতির তুলনায় বেশি নির্ভরযোগ্য।
অপরদিকে, ট্রেন সার্ভিস চালু হলে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পের উন্নতি ঘটবে।
পর্যটকরা সহজেই ভৈরব থেকে কক্সবাজারে যেতে পারবেন, এবং এর ফলে স্থানীয় ব্যবসা এবং
পর্যটন পরিষেবাগুলোর প্রসার ঘটবে। পাশাপাশি, কক্সবাজারের প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ
করতে আসা লোকদের জন্য এটি একটি আরামদায়ক যাতায়াত মাধ্যম হবে, যা পর্যটকদের ভ্রমণ
অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে। বাংলাদেশ রেলওয়ের এই উদ্যোগ যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেন সার্ভিস দেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখবে।
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেনের আসনসংখ্যা এবং সময়সূচী বিস্তারিত
বর্তমানে ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেন
সার্ভিস চালু হয়নি, তবে যদি ভবিষ্যতে এটি চালু হয়, তাহলে এটি অনেক যাত্রীদের জন্য
একটি সুবিধাজনক এবং আরামদায়ক যাতায়াত ব্যবস্থা হয়ে উঠবে। ট্রেনের আসনসংখ্যা এবং
সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে পরে
ঘোষণা করা হবে, তবে অনুমান করা যায় যে, এটি পর্যাপ্ত আসন ধারণক্ষমতার একটি ট্রেন
হবে। সাধারণত, আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে বিভিন্ন ধরনের আসন পাওয়া যায়, যেমন: প্রথম
শ্রেণী, দ্বিতীয় শ্রেণী, শয্যা-বগি, এবং চেয়ার কোচ। এই ট্রেনের আসন সংখ্যা
স্থানীয় চাহিদা ও ট্রেনের ধরন অনুযায়ী নির্ধারিত হবে, তবে একটি ট্রেনে প্রায় ৮০০
থেকে ১,২০০ আসন থাকতে পারে।
যাত্রার সময়সূচী সম্পর্কে, যদি ট্রেনটি চালু হয়, তাহলে এটি ভৈরব থেকে কক্সবাজারের
দিকে সকালে প্রথম ট্রেন ছাড়তে পারে, যেমন সকাল ৭:০০ বা ৮:০০ AM, এবং পরবর্তী
ট্রেনগুলো দুপুর এবং বিকেলেও চালানো হবে। সম্ভবত, দুপুরে একটি ট্রেন থাকবে যা
১২:৩০ বা ১:০০ PM সময়ে ছাড়বে, এবং তৃতীয় ট্রেনটি বিকেল ৪:০০ PM সময়ের মধ্যে
ছাড়বে। কক্সবাজার থেকে ভৈরব ফেরার ট্রেনের সময়সূচীও একইভাবে হতে পারে, যাতে
পর্যটকরা সকালে কক্সবাজার থেকে ফিরতে পারেন এবং বিকেলের মধ্যে ভৈরবে পৌঁছাতে
পারেন।
এই সময়সূচী কক্সবাজারের পর্যটন এবং স্থানীয় যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ,
কারণ এটি তাদের যাতায়াতের সুবিধা বৃদ্ধি করবে এবং রেল পরিবহন ব্যবস্থার উপর
নির্ভরতা বাড়াবে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বিস্তারিত সময়সূচী ও আসনসংখ্যা
প্রকাশিত হলে, যাত্রীরা সহজেই তাদের ট্রেন টিকিট এবং যাত্রার সময় নির্ধারণ করতে
পারবেন।
ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়া
বর্তমানে ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেন
সার্ভিস চালু না থাকলেও, যদি ভবিষ্যতে এই রুটে ট্রেন চালু হয়, তাহলে ট্রেনের ভাড়া
নির্ধারণ করা হবে রেলওয়ের নিয়ম এবং যাত্রীদের সুবিধা অনুযায়ী। সাধারণত, ট্রেনের
ভাড়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় বিবেচনা করা হয়, যেমন ট্রেনের শ্রেণী,
যাত্রার দূরত্ব, এবং যাত্রীদের সুবিধা।
প্রথম শ্রেণীর এসি কোচের ভাড়া সাধারণত বেশি থাকে, কারণ এটি আরামদায়ক এবং শীতল
পরিবেশে যাত্রা করার সুবিধা দেয়। এই শ্রেণীর ভাড়া কক্সবাজার পর্যন্ত প্রায় ১,০০০
থেকে ১,৫০০ টাকা হতে পারে। দ্বিতীয় শ্রেণীর কোচের ভাড়া কিছুটা কম হতে পারে, যা
আনুমানিক ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা হতে পারে। তাছাড়া, শয্যা কোচ বা সাধারণ কোচের জন্য
ভাড়া আরও কম, প্রায় ৩০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে হতে পারে, যা সাশ্রয়ী যাতায়াতের
জন্য পর্যাপ্ত।
ভৈরব থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার, যা একটি দীর্ঘ যাত্রা। এই
কারণে, ট্রেনের ভাড়া অন্যান্য যাতায়াত মাধ্যমের তুলনায় কিছুটা বেশি হতে পারে, তবে
ট্রেনে যাত্রা নিরাপদ এবং আরামদায়ক হওয়ার কারণে অনেকেই এটি পছন্দ করবেন। এছাড়াও,
যদি ট্রেনের শিডিউল, আসন সংখ্যা এবং সুবিধা ঠিকমত নিশ্চিত করা যায়, তাহলে ভাড়ার
সঠিক হিসাব নির্ধারণ করা সম্ভব হবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে
বিস্তারিত ঘোষণা দিলে, যাত্রীরা সহজেই তাদের যাত্রা পরিকল্পনা করতে পারবেন।
FAQ/সাধারণ প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন:
ভৈরব থেকে কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী কেমন হবে?
উত্তর: ভৈরব থেকে কক্সবাজার
ট্রেনের সময়সূচী এখনও নির্ধারণ করা হয়নি, তবে সকাল, দুপুর ও বিকেলে ট্রেন চলতে
পারে।
প্রশ্ন:
কক্সবাজার থেকে ভৈরব ফেরার ট্রেন কখন চলে?
উত্তর: ফেরার ট্রেনের
সময়সূচী ভবিষ্যতে ঘোষণা করা হবে, সম্ভবত বিকেল ও সন্ধ্যায়।
প্রশ্ন:
ভৈরব থেকে কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়া কত হতে পারে?
উত্তর: ভাড়া শ্রেণী অনুযায়ী
৩০০ টাকা থেকে ১,৫০০ টাকা হতে পারে।
প্রশ্ন:
ভৈরব থেকে কক্সবাজার ট্রেনে কত সময় লাগে?
উত্তর: যাত্রার সময় প্রায় ৮
থেকে ১০ ঘণ্টা লাগতে পারে, ট্রেনের গতি ও রুট অনুযায়ী।
প্রশ্ন:
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেনের আসনসংখ্যা কত হতে পারে?
উত্তর: ট্রেনে আসন সংখ্যা
৮০০ থেকে ১,২০০ হতে পারে, তবে এটি যাত্রী চাহিদার ওপর নির্ভর করবে।
প্রশ্ন:
কক্সবাজারে ট্রেনের স্টেশন কোথায় হবে?
উত্তর: কক্সবাজারে নতুন
স্টেশন নির্মাণ করা হতে পারে, যা পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে।
প্রশ্ন:
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেনের কোন শ্রেণী থাকবে?
উত্তর: ট্রেনে প্রথম শ্রেণী,
দ্বিতীয় শ্রেণী, শয্যা কোচ এবং সাধারণ কোচ থাকবে।
প্রশ্ন:
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী কিভাবে জানা যাবে?
উত্তর: রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের
মাধ্যমে ট্রেনের সময়সূচী প্রকাশ করা হবে।
প্রশ্ন:
ভৈরব-কক্সবাজার ট্রেন চালু হলে যাত্রীদের কী সুবিধা হবে?
উত্তর: যাত্রীরা নিরাপদ,
আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী উপায়ে দীর্ঘ দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্যঃভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী
ভৈরব টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী এবং ট্রেন সার্ভিস চালু হলে এটি দেশের যোগাযোগ
ব্যবস্থা ও পর্যটন শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনবে। এই
ট্রেন সার্ভিস যাত্রীদের জন্য নিরাপদ, সাশ্রয়ী এবং আরামদায়ক
ভ্রমণ নিশ্চিত করবে। কক্সবাজারের পর্যটন খাত আরো প্রসারিত
হবে, যা স্থানীয় ব্যবসা এবং পর্যটন সংক্রান্ত সেবা বৃদ্ধি
করবে। ভৈরব ও কক্সবাজারের মধ্যে সুসংগত যোগাযোগ ব্যবস্থা
তৈরি হবে, যা মানুষের যাতায়াতকে সহজ করবে। এটি বাংলাদেশের
রেলওয়ে সিস্টেমের উন্নতিতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
প্রিয় পাঠক, আশা করি এই কনটেন্টটি আপনার ভালো লাগবে
ও এই কনটেন্টি পরে আপনি উপকৃত হবেন। যদি এ কনটেন্টটি
পড়ে আপনি উপকৃত হন তবে এটি আপনার আত্মীয়-স্বজন ও
বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করতে পারেন ।যাতে তারা এই
কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে।
বিডি টিপস কর্নারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url